বিপিএল এ ব্যাটে – বলে একদম ভারসাম্যপূর্ণ টিম করেছে কুমিল্লার ফ্রেঞ্চাইজি। পঞ্চপাণ্ডব এর কাউকেই দলে না টেনে সব দিক থেকেই শিরোপার জন্য লড়াই করার টিম করেছে কুমিল্লা।
তরণ তুর্কি পারভেজ ইমন এর সাথে ব্যাটিং এ লিটন দাস ইনিংস এর শুরু করতে পারেন। এরপর ইমরুল কায়েস , মমিনুল হক ,মাহমুদুল জয় , নাহিদুল ইসলাম , আরিফুল হক ,শেখ মেহেদি , মাহিদুল ইসলাম প্রতিটি ব্যাটসম্যান ঘরোয়া লিগের পরীক্ষিত। মিডল অর্ডারে যে কোন পরিস্থিতি সামাল দেয়ার ক্ষমতা আছে।
বিদেশিদের মধ্যে ফাফ ডু প্লেসি, কুশল মেন্ডিস, মঈন আলি, ক্যামেরন ডেলপোর্ট দলের গভীরতা অনেকাংশে বাড়িয়েছে এদের নিজেদের দিনে একাই প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করে দেয়ার ক্ষমতা আছে। ২০-২০ ফরম্যাটে খুবই ভয়ঙ্কর তিনজন ক্রিকেটার। পেস বোলিং ইউনিট এ মুস্তাফিজ , ওশান থমাস , শহিদুল , আবু হায়দার রনি , সুমন খান , করিম জানাত। স্পিন এ তানভির ইসলাম , মঈন আলি , সুনিল নারাইন , শেখ মেহেদি। প্রতিটি নাম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ও ঘরোয়া লিগে পরীক্ষিত।
বলা যায় ব্যাটিং , বোলিং ,ফিল্ডিং কুমিল্লার দুর্বলতার জায়গা নেই বললেই চলে। সাথে কোচ হিসেবে থাকবেন দেশসেরা সালাহউদ্দিন সাথে থাকবেন আরেক মাস্টার মাইন্ড স্টিভ রোডস। কুমিল্লাকে মাঠের খেলায় পরাস্ত করা প্রতিটি দলের জন্যই কঠিন এক চ্যালেঞ্জ এর নাম। এবার মাঠের পরীক্ষায় সবাই শতভাগ দিয়ে খেললে তৃতীয় শিরোপা কুমিল্লার ঘরে আসতেই পারে।
একনজরে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স স্কোয়াড
মুস্তাফিজুর রহমান, ফাফ ডু প্লেসি (দক্ষিণ আফ্রিকা), মঈন আলী (ইংল্যান্ড) ও সুনীল নারাইন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), লিটন দাস, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম, কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা), ওশান থমাস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), আরিফুল হক, নাহিদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, সুমন খান, মুমিনুল হক, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, পারভেজ হোসেন ইমন, আবু হায়দার রনি, মেহেদী হাসান। ক্যামেরন ডেলপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও করিম জানাত (আফগানিস্তান)।